নিঁখুত কাজের মানসিকতা,
অশেষ পূন্য,
আর সর্বোচ্চ ক্ষমতা
যারা সঠিক ভাবে এই পথ অনুসরণ করে
তাদেরই জন্য।
যদিও এর নিজের কোন গড়ন নেই
কিন্তু গড়তে পারে।
এর নিজের কোন আকার নেই।
কিন্তু আকারে আনতে জানে।
যদিও আঁধার আর শূন্যতায় ভরা,
এর প্রাণশক্তি সকল সৃষ্টিকে চালনা করে।
প্রশ্ন করতে পারো, "এটা কি সত্যি?"
আমি বলবো, "সকল সৃষ্টির দিকে তাকাও"।
সৃষ্টির প্রথম মুহূর্ত থেকে এখন পর্যন্ত এর অস্তিত্ব।
মহাবিশ্বের সাথে নিজেকে মিশিয়ে দেবার পথই এটা,।
সত্য না মিথ্যা কিভাবে বুঝতে পারি?
আমি নিজের মনের দিকে তাকাই, আর দেখি।
১৫ অক্টোবর ২০১৮ ২০:১৪
প্রাচীন চৈনিক দর্শন যা পরবর্তীতে ধর্মে পরিণত হয়। যতদূর জানা যায় লাওজি(Laozi) নামক দার্শনিক খ্রিস্টপূর্ব ৬ষ্ঠ শতকে এটা রচনা করেছিলেন। আমার সীমিত জ্ঞানের কারণে ইংরেজি থেকে অনুবাদ করতে হচ্ছে, তবে মজার বিষয় হল আমি বেশ কিছু অনুবাদ পড়েছি, প্রত্যেকটি নিজস্ব তেজে মহীয়ান। যদিও মূল সুর প্রায় একই। মোট ৮১টি পদ্যের সমন্বয়ে বইটি গঠিত। সাধ্যমত চেষ্টা করা হয়েছে ভাবানুবাদের প্রাঞ্জলতা ধরে রাখার। প্রচেষ্টা কতটুকু স্বার্থক হয়েছে তা পাঠক ছাড়া আর কেউ বলতে পারবে না!
শুক্রবার, ২৬ জুলাই, ২০১৯
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
সম্পূর্ন বই ডাউনলোড করতে..
তাও তে চিং (মহান পথ..), চীনের প্রসিদ্ধ ধর্ম তাওবাদ-ধর্ম কিংবা তাওবাদ দর্শনের সূচনা এখান থেকেই। বইয়ের মূল লেখক হিসেবে ধারণা করা হয় লাওজি/লাও...
-
তাও তে চিং (মহান পথ..), চীনের প্রসিদ্ধ ধর্ম তাওবাদ-ধর্ম কিংবা তাওবাদ দর্শনের সূচনা এখান থেকেই। বইয়ের মূল লেখক হিসেবে ধারণা করা হয় লাওজি/লাও...
-
সত্য বাক্যে থাকে না মনের মাধুরী, মিথ্যা বাক্য করে শব্দের বাহাদুরী। জ্ঞানীরা কখনো খুঁজে না অন্যের দোষ, যারা দোষ খুঁজে তারা জ্ঞানী নয়, ভণ্...
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন