দুশ্চিন্তা বন্ধ করো আর সমস্যা সমাধানে লেগে যাও
"হ্যাঁ" আর "না" এর মাঝে পার্থক্য কতটুক?
"সফলতা" আর "ব্যার্থতার" মাঝেই বা তফাত কি?
সবাই যা ভাল ভাবে অবশ্যই তার মূল্যায়ন করতে হবে।
আর সবাই যা এড়িয়ে যায় তা থেকে দূরে থাকতে হবে?
কথাটা হাস্যকর!
অন্যেরা যখন হতাশা নিয়ে দলে দলে মৃত্যুর দিকে যায়,
আমি একাই ভাবনা মুক্ত।
সদ্য জন্মানো শিশুর মত, নির্বিকার।
যখন তাদের প্রয়োজনীয় সকল কিছুই থাকে,
একজন সবহারা মানুষের মত আমার কিছুই নেই।
একজন মূর্খের মত, মন জুড়ে অপার শূন্যতা।
অন্যেরা হাঁটে আলোর পথে,
আমি একাই চলি আঁধারের রথে।
তারা বুদ্ধিতে পাকা,
আমি জানি আমার ভেতরটা ফাঁকা।
অন্যদের জীবন উদ্দেশ্যের পথে যায়,
আমার জীবন যেন মহাসাগরের শান্ত স্রোত,
বাতাসের মত উদ্দেশ্যহীন পথে দিক হারায়।
আমি সর্ব সাধারণ থেকে আলাদা, ব্যাতিক্রম,
মহান শক্তির আশীর্বাদে পূর্ণ হৃদয়।
এগিয়ে যায়, সকল বাঁধাকে করে অতিক্রম।
১২ অক্টোবর ২০১৮ ০৪:১৫
প্রাচীন চৈনিক দর্শন যা পরবর্তীতে ধর্মে পরিণত হয়। যতদূর জানা যায় লাওজি(Laozi) নামক দার্শনিক খ্রিস্টপূর্ব ৬ষ্ঠ শতকে এটা রচনা করেছিলেন। আমার সীমিত জ্ঞানের কারণে ইংরেজি থেকে অনুবাদ করতে হচ্ছে, তবে মজার বিষয় হল আমি বেশ কিছু অনুবাদ পড়েছি, প্রত্যেকটি নিজস্ব তেজে মহীয়ান। যদিও মূল সুর প্রায় একই। মোট ৮১টি পদ্যের সমন্বয়ে বইটি গঠিত। সাধ্যমত চেষ্টা করা হয়েছে ভাবানুবাদের প্রাঞ্জলতা ধরে রাখার। প্রচেষ্টা কতটুকু স্বার্থক হয়েছে তা পাঠক ছাড়া আর কেউ বলতে পারবে না!
শনিবার, ১৩ জুলাই, ২০১৯
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
সম্পূর্ন বই ডাউনলোড করতে..
তাও তে চিং (মহান পথ..), চীনের প্রসিদ্ধ ধর্ম তাওবাদ-ধর্ম কিংবা তাওবাদ দর্শনের সূচনা এখান থেকেই। বইয়ের মূল লেখক হিসেবে ধারণা করা হয় লাওজি/লাও...
-
তাও তে চিং (মহান পথ..), চীনের প্রসিদ্ধ ধর্ম তাওবাদ-ধর্ম কিংবা তাওবাদ দর্শনের সূচনা এখান থেকেই। বইয়ের মূল লেখক হিসেবে ধারণা করা হয় লাওজি/লাও...
-
সত্য বাক্যে থাকে না মনের মাধুরী, মিথ্যা বাক্য করে শব্দের বাহাদুরী। জ্ঞানীরা কখনো খুঁজে না অন্যের দোষ, যারা দোষ খুঁজে তারা জ্ঞানী নয়, ভণ্...
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন