চোখ দেখায় কিন্তু দেখে না।
কান শোনায় কিন্তু শুনে না।
হাত স্পর্শ করে কিন্তু ছোঁয় না।
এই অনুভূতির উৎসগুলো অদৃশ্য, অশ্রবণীয়, আর অধরা
কার জন্য সমস্ত আকাশ আলোয় ভরে যায়?
কে চলে গেলে আবার সব আঁধারে হারায়?
আসলে এখানে আলো আর আঁধার বলে কিছু নেই
শুধু আলো-ছায়ার খেলা!
শূন্যতা থেকে আসে পূর্ণতায়, আবার হারিয়ে যায়
আকৃতিহীন আকার
এমন ছবি মন বুঝতে পারে না বা পারবেনা
এর মুখোমুখি হও
এজন্য কোথায় দাঁড়াবে?
অনুসরণ করার চেষ্টা কর।
এজন্য কোথায় যেতে হবে?
যখন জানবে কোথা হতে শুরু, তখনই খুঁজে পারে সব প্রশ্নের উত্তর
সময়কে জানো, তাহলেই জানতে পারবে মহান পথের নিগূঢ় রহস্য।
০৭ অক্টোবর ২০১৮ ২২:৪০
প্রাচীন চৈনিক দর্শন যা পরবর্তীতে ধর্মে পরিণত হয়। যতদূর জানা যায় লাওজি(Laozi) নামক দার্শনিক খ্রিস্টপূর্ব ৬ষ্ঠ শতকে এটা রচনা করেছিলেন। আমার সীমিত জ্ঞানের কারণে ইংরেজি থেকে অনুবাদ করতে হচ্ছে, তবে মজার বিষয় হল আমি বেশ কিছু অনুবাদ পড়েছি, প্রত্যেকটি নিজস্ব তেজে মহীয়ান। যদিও মূল সুর প্রায় একই। মোট ৮১টি পদ্যের সমন্বয়ে বইটি গঠিত। সাধ্যমত চেষ্টা করা হয়েছে ভাবানুবাদের প্রাঞ্জলতা ধরে রাখার। প্রচেষ্টা কতটুকু স্বার্থক হয়েছে তা পাঠক ছাড়া আর কেউ বলতে পারবে না!
শনিবার, ১৩ জুলাই, ২০১৯
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
সম্পূর্ন বই ডাউনলোড করতে..
তাও তে চিং (মহান পথ..), চীনের প্রসিদ্ধ ধর্ম তাওবাদ-ধর্ম কিংবা তাওবাদ দর্শনের সূচনা এখান থেকেই। বইয়ের মূল লেখক হিসেবে ধারণা করা হয় লাওজি/লাও...
-
তাও তে চিং (মহান পথ..), চীনের প্রসিদ্ধ ধর্ম তাওবাদ-ধর্ম কিংবা তাওবাদ দর্শনের সূচনা এখান থেকেই। বইয়ের মূল লেখক হিসেবে ধারণা করা হয় লাওজি/লাও...
-
সত্য বাক্যে থাকে না মনের মাধুরী, মিথ্যা বাক্য করে শব্দের বাহাদুরী। জ্ঞানীরা কখনো খুঁজে না অন্যের দোষ, যারা দোষ খুঁজে তারা জ্ঞানী নয়, ভণ্...
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন