মন থেকে সকল দুশ্চিন্তা ঝেড়ে ফেলো।
হৃদয়কে শান্তিতে থাকতে দাও।
চেয়ে দেখো অশান্তি কিভাবে শুরু হয়,
আবার সব ফিরে যায় শূন্যতায়।
মহাবিশ্বের প্রত্যেক সৃষ্টি
ফিরে তার আপন ডেরায়।
যেখান থেকে এসেছিল, সেই ঠিকানায়।
তুমি যদি তোমার উৎস কী তাই না জানো
দুঃখ আর হতাশা বয়ে বেড়াতে হবে।
যখন জানবে কোথা হতে এসেছো,
তখন সকল রহস্য উন্মুক্ত হবে।
হৃদয় হবে প্রশান্তিময়।
মহান পথের মাঝে নিজেকে চালনা করো,
খুঁজে পাবে জীবনের সকল পরিস্থিতি মোকাবেলার উপায়।
আর যখন মৃত্যু এসে দুয়ারে দাঁড়াবে, তুমি থাকবে প্রস্তুত।
০৭ অক্টোবর ২০১৮ ২৩:৫৯
প্রাচীন চৈনিক দর্শন যা পরবর্তীতে ধর্মে পরিণত হয়। যতদূর জানা যায় লাওজি(Laozi) নামক দার্শনিক খ্রিস্টপূর্ব ৬ষ্ঠ শতকে এটা রচনা করেছিলেন। আমার সীমিত জ্ঞানের কারণে ইংরেজি থেকে অনুবাদ করতে হচ্ছে, তবে মজার বিষয় হল আমি বেশ কিছু অনুবাদ পড়েছি, প্রত্যেকটি নিজস্ব তেজে মহীয়ান। যদিও মূল সুর প্রায় একই। মোট ৮১টি পদ্যের সমন্বয়ে বইটি গঠিত। সাধ্যমত চেষ্টা করা হয়েছে ভাবানুবাদের প্রাঞ্জলতা ধরে রাখার। প্রচেষ্টা কতটুকু স্বার্থক হয়েছে তা পাঠক ছাড়া আর কেউ বলতে পারবে না!
শনিবার, ১৩ জুলাই, ২০১৯
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
সম্পূর্ন বই ডাউনলোড করতে..
তাও তে চিং (মহান পথ..), চীনের প্রসিদ্ধ ধর্ম তাওবাদ-ধর্ম কিংবা তাওবাদ দর্শনের সূচনা এখান থেকেই। বইয়ের মূল লেখক হিসেবে ধারণা করা হয় লাওজি/লাও...
-
তাও তে চিং (মহান পথ..), চীনের প্রসিদ্ধ ধর্ম তাওবাদ-ধর্ম কিংবা তাওবাদ দর্শনের সূচনা এখান থেকেই। বইয়ের মূল লেখক হিসেবে ধারণা করা হয় লাওজি/লাও...
-
সত্য বাক্যে থাকে না মনের মাধুরী, মিথ্যা বাক্য করে শব্দের বাহাদুরী। জ্ঞানীরা কখনো খুঁজে না অন্যের দোষ, যারা দোষ খুঁজে তারা জ্ঞানী নয়, ভণ্...
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন