যারা এই মহান পথ অনুসরণ করে তারা কখনো বল প্রয়োগে বিশ্বাসী নয়।
এভাবে তারা মানুষদের অনুসারী হতে বাধ্য করে না।
এমনকি শত্রুদের প্রতিও বল প্রয়োগ করে না।
প্রত্যেক ক্রিয়ারই বিপরীত প্রতিক্রিয়া রয়েছে।
শত্রুর প্রতি বর্বরতা, যদি ভালোর জন্যও করা হয়,
অবশ্যই তা আবার নিজের কাছেই ফিরে আসবে।
জ্ঞানী তার কাজ সম্পন্ন করে তবে থামেন।
বিশ্ব-ব্রহ্মাণ্ড সম্বন্ধে তার পরিষ্কার ধারণা রয়েছে,
তিনি জানেন একে নিয়ন্ত্রণ সম্ভব নয়।
আর এ ধরণের প্রচেষ্টা এ মহান পথের উল্টো পথে।
সে নিজেকে বিশ্বাস করে,
অন্যদের বিশ্বাস করাতে যায় না,
কারণ সে নিজের প্রতি সন্তুষ্ট।
এজন্য তার অন্যদের অনুমোদন লাগেনা,
কারণ সে নিজেকে ফেলনা ভাবে না।
তাই সমস্ত দুনিয়া তাকে গ্রহণ করে।
০২ নভেম্বর ২০১৮ ২৩:৫৯
প্রাচীন চৈনিক দর্শন যা পরবর্তীতে ধর্মে পরিণত হয়। যতদূর জানা যায় লাওজি(Laozi) নামক দার্শনিক খ্রিস্টপূর্ব ৬ষ্ঠ শতকে এটা রচনা করেছিলেন। আমার সীমিত জ্ঞানের কারণে ইংরেজি থেকে অনুবাদ করতে হচ্ছে, তবে মজার বিষয় হল আমি বেশ কিছু অনুবাদ পড়েছি, প্রত্যেকটি নিজস্ব তেজে মহীয়ান। যদিও মূল সুর প্রায় একই। মোট ৮১টি পদ্যের সমন্বয়ে বইটি গঠিত। সাধ্যমত চেষ্টা করা হয়েছে ভাবানুবাদের প্রাঞ্জলতা ধরে রাখার। প্রচেষ্টা কতটুকু স্বার্থক হয়েছে তা পাঠক ছাড়া আর কেউ বলতে পারবে না!
রবিবার, ২৭ অক্টোবর, ২০১৯
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
সম্পূর্ন বই ডাউনলোড করতে..
তাও তে চিং (মহান পথ..), চীনের প্রসিদ্ধ ধর্ম তাওবাদ-ধর্ম কিংবা তাওবাদ দর্শনের সূচনা এখান থেকেই। বইয়ের মূল লেখক হিসেবে ধারণা করা হয় লাওজি/লাও...
-
তাও তে চিং (মহান পথ..), চীনের প্রসিদ্ধ ধর্ম তাওবাদ-ধর্ম কিংবা তাওবাদ দর্শনের সূচনা এখান থেকেই। বইয়ের মূল লেখক হিসেবে ধারণা করা হয় লাওজি/লাও...
-
সত্য বাক্যে থাকে না মনের মাধুরী, মিথ্যা বাক্য করে শব্দের বাহাদুরী। জ্ঞানীরা কখনো খুঁজে না অন্যের দোষ, যারা দোষ খুঁজে তারা জ্ঞানী নয়, ভণ্...
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন