যে এই মহান পথে প্রবেশ করে,
তার মন যে কোন স্থানে যেতে পারে।
সে বুঝতে পারে মহাবিশ্বের স্পন্দন,
অনেক যন্ত্রণার মাঝেও সে থাকে সুস্থির,
কারণ তার হৃদয় অনুভব করে এর প্রশান্তি।
সুরের মোহনা বা খাবারের সুঘ্রাণ মানুষকে থামায়
সকল কাজ ফেলে মেতে উঠে উপভোগে।
কিন্তু এ পথ একঘেয়ে, ঘ্রাণ-হীন।
যখন দেখার চেষ্টা করবে, দেখবে শূন্যতা।
যখন শোনার চেষ্টা করবে, পাবে শুধু নিস্তব্ধতা।
যখন ব্যবহার করবে, বুঝবে এর চেয়ে ভালো আর কিছু নেই।
০৬ নভেম্বর ২০১৮ ১২:৪৮
প্রাচীন চৈনিক দর্শন যা পরবর্তীতে ধর্মে পরিণত হয়। যতদূর জানা যায় লাওজি(Laozi) নামক দার্শনিক খ্রিস্টপূর্ব ৬ষ্ঠ শতকে এটা রচনা করেছিলেন। আমার সীমিত জ্ঞানের কারণে ইংরেজি থেকে অনুবাদ করতে হচ্ছে, তবে মজার বিষয় হল আমি বেশ কিছু অনুবাদ পড়েছি, প্রত্যেকটি নিজস্ব তেজে মহীয়ান। যদিও মূল সুর প্রায় একই। মোট ৮১টি পদ্যের সমন্বয়ে বইটি গঠিত। সাধ্যমত চেষ্টা করা হয়েছে ভাবানুবাদের প্রাঞ্জলতা ধরে রাখার। প্রচেষ্টা কতটুকু স্বার্থক হয়েছে তা পাঠক ছাড়া আর কেউ বলতে পারবে না!
বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর, ২০১৯
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
সম্পূর্ন বই ডাউনলোড করতে..
তাও তে চিং (মহান পথ..), চীনের প্রসিদ্ধ ধর্ম তাওবাদ-ধর্ম কিংবা তাওবাদ দর্শনের সূচনা এখান থেকেই। বইয়ের মূল লেখক হিসেবে ধারণা করা হয় লাওজি/লাও...
-
তাও তে চিং (মহান পথ..), চীনের প্রসিদ্ধ ধর্ম তাওবাদ-ধর্ম কিংবা তাওবাদ দর্শনের সূচনা এখান থেকেই। বইয়ের মূল লেখক হিসেবে ধারণা করা হয় লাওজি/লাও...
-
সত্য বাক্যে থাকে না মনের মাধুরী, মিথ্যা বাক্য করে শব্দের বাহাদুরী। জ্ঞানীরা কখনো খুঁজে না অন্যের দোষ, যারা দোষ খুঁজে তারা জ্ঞানী নয়, ভণ্...
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন