মহাজগতের প্রত্যেকটি সৃষ্টি মহান পথ কে প্রকাশ করে।
এ পথ অস্তিত্বের নির্মাতা।
এ পথ সূচনা করে গন্তব্য, প্রকৃতির তৈরী করে দেহ।
এজন্যই সতঃস্ফুর্ত ভাবে সবাই এ পথ কে সম্মান করে।
এ মহান পথ প্রত্যেক সৃষ্টির জন্মদাতা,
এটা তাদের খাবার জোগায়, পালন করে,
আগলে রাখে, রক্ষা করে, আবার নিজের কাছে নিয়ে আসে।
কোন প্রক্রিয়া ছাড়াই সৃষ্টি করে।
কোন প্রত্যাশা ছাড়াই কাজ করে।
আধিপত্য বিস্তার না করেই গন্তব্য দেখায়।
এই মহান পথ কে ভালবাসার এটাই আসল কারণ।
২৬ নভেম্বর ২০১৮ ১৫:৪৮
প্রাচীন চৈনিক দর্শন যা পরবর্তীতে ধর্মে পরিণত হয়। যতদূর জানা যায় লাওজি(Laozi) নামক দার্শনিক খ্রিস্টপূর্ব ৬ষ্ঠ শতকে এটা রচনা করেছিলেন। আমার সীমিত জ্ঞানের কারণে ইংরেজি থেকে অনুবাদ করতে হচ্ছে, তবে মজার বিষয় হল আমি বেশ কিছু অনুবাদ পড়েছি, প্রত্যেকটি নিজস্ব তেজে মহীয়ান। যদিও মূল সুর প্রায় একই। মোট ৮১টি পদ্যের সমন্বয়ে বইটি গঠিত। সাধ্যমত চেষ্টা করা হয়েছে ভাবানুবাদের প্রাঞ্জলতা ধরে রাখার। প্রচেষ্টা কতটুকু স্বার্থক হয়েছে তা পাঠক ছাড়া আর কেউ বলতে পারবে না!
শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর, ২০১৯
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
সম্পূর্ন বই ডাউনলোড করতে..
তাও তে চিং (মহান পথ..), চীনের প্রসিদ্ধ ধর্ম তাওবাদ-ধর্ম কিংবা তাওবাদ দর্শনের সূচনা এখান থেকেই। বইয়ের মূল লেখক হিসেবে ধারণা করা হয় লাওজি/লাও...
-
তাও তে চিং (মহান পথ..), চীনের প্রসিদ্ধ ধর্ম তাওবাদ-ধর্ম কিংবা তাওবাদ দর্শনের সূচনা এখান থেকেই। বইয়ের মূল লেখক হিসেবে ধারণা করা হয় লাওজি/লাও...
-
সত্য বাক্যে থাকে না মনের মাধুরী, মিথ্যা বাক্য করে শব্দের বাহাদুরী। জ্ঞানীরা কখনো খুঁজে না অন্যের দোষ, যারা দোষ খুঁজে তারা জ্ঞানী নয়, ভণ্...
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন